মাছ ধরতে গিয়ে আহত হওয়ার ঘটনা নতুন নয়, তবে পুকুরে ক্রিকেট হেলমেট পরে মাছ ধরার দৃশ্য কি কখনো দেখেছেন? এমনই এক ব্যতিক্রমী চিত্র দেখা যায় রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলার এসএস মৎস্য ফার্মে। এখানে জেলেরা নিজেদের সুরক্ষায় হেলমেট ছাড়া পুকুরে নামেন না। কারণ, বিশাল আকারের মাছের আঘাতে গুরুতর জখম হওয়ার একাধিক ঘটনা ঘটেছে এই ফার্মে।
কবিরুল হক (২৮) নামের এক জেলে জানান, তিন বছর আগে প্রায় ১২ থেকে ১৪ কেজির একটি রুই মাছ তার কানে আঘাত করলে তিনি পুকুরেই জ্ঞান হারান। সে যাত্রায় প্রাণে বাঁচলেও এখন তিনি কানে কম শোনেন। সেই থেকে কবিরুল হেলমেট ছাড়া মাছ ধরতে নামেন না।
শুধু কবিরুল নন, এসএস মৎস্য ফার্মের সব জেলেই এখন মাথায় ক্রিকেট হেলমেট পরে মাছ ধরেন। দুর্গাপুর উপজেলার দেলুয়াবাড়ী ইউনিয়নের যুগিশো গ্রামে ৫ হাজার বিঘা জমির ওপর ১৮০টি পুকুর নিয়ে গড়ে উঠেছে এই বিশাল মৎস্য ফার্ম। প্রতিদিন এখানে ৫ থেকে ২০ কেজি ওজনের বিভিন্ন জাতের তাজা মাছ সারা দেশে সরবরাহ করা হয়।
জেলে রহিদুল ইসলাম বলেন, মাছে মারে রে ভাই, কী করব। মাইর থেকে তো বাঁচতে হবে। আগে হেলমেট পরতাম না। মাছের আঘাতে আমার একটি দাঁত ভেঙে গেছে। এরপর আমাদের ফার্মের মালিক আমাদের হেলমেট কিনে দিয়েছেন।
এসএস মৎস্য ফার্মের ম্যানেজার আফজাল হোসেন জানান, গত তিন বছর ধরে তারা বড় মাছ চাষ করছেন। বড় মাছ ধরার সময় জেলেরা চোখেমুখে, মাথায় এমনকি দাঁতেও আঘাত পেয়েছেন। তাই কর্মীদের নিরাপত্তার কথা ভেবে তারা হেলমেট ব্যবহার শুরু করেছেন।
ফার্মের মালিক ও দেলুয়াবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান গোলাম সাকলায়েন বলেন, প্রায় ২০ বছর আগে একটি রুই মাছ তার নাকের ওপর আঘাত করেছিল। তার এক কর্মচারীও মাছ ধরতে গিয়ে বুকে আঘাত পেয়ে জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছিলেন। এরপর কর্মীদের সুরক্ষায় ক্রিকেট হেলমেট ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নেন তিনি।
দুর্গাপুর উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা তানজিমুল ইসলাম জানান, ভরপানির পুকুর থেকে মাছ যখন উপরে ওঠে, তখন তারা প্রচÐ শক্তি প্রয়োগ করে। বড় মাছের একটি আঘাতে বড় দুর্ঘটনার আশঙ্কা থাকে। তাই জেলেরা নিজেদের সুরক্ষায় হেলমেট পরেন। এটি একটি কার্যকরী পদ্ধতি।
কবিরুল হক (২৮) নামের এক জেলে জানান, তিন বছর আগে প্রায় ১২ থেকে ১৪ কেজির একটি রুই মাছ তার কানে আঘাত করলে তিনি পুকুরেই জ্ঞান হারান। সে যাত্রায় প্রাণে বাঁচলেও এখন তিনি কানে কম শোনেন। সেই থেকে কবিরুল হেলমেট ছাড়া মাছ ধরতে নামেন না।
শুধু কবিরুল নন, এসএস মৎস্য ফার্মের সব জেলেই এখন মাথায় ক্রিকেট হেলমেট পরে মাছ ধরেন। দুর্গাপুর উপজেলার দেলুয়াবাড়ী ইউনিয়নের যুগিশো গ্রামে ৫ হাজার বিঘা জমির ওপর ১৮০টি পুকুর নিয়ে গড়ে উঠেছে এই বিশাল মৎস্য ফার্ম। প্রতিদিন এখানে ৫ থেকে ২০ কেজি ওজনের বিভিন্ন জাতের তাজা মাছ সারা দেশে সরবরাহ করা হয়।
জেলে রহিদুল ইসলাম বলেন, মাছে মারে রে ভাই, কী করব। মাইর থেকে তো বাঁচতে হবে। আগে হেলমেট পরতাম না। মাছের আঘাতে আমার একটি দাঁত ভেঙে গেছে। এরপর আমাদের ফার্মের মালিক আমাদের হেলমেট কিনে দিয়েছেন।
এসএস মৎস্য ফার্মের ম্যানেজার আফজাল হোসেন জানান, গত তিন বছর ধরে তারা বড় মাছ চাষ করছেন। বড় মাছ ধরার সময় জেলেরা চোখেমুখে, মাথায় এমনকি দাঁতেও আঘাত পেয়েছেন। তাই কর্মীদের নিরাপত্তার কথা ভেবে তারা হেলমেট ব্যবহার শুরু করেছেন।
ফার্মের মালিক ও দেলুয়াবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান গোলাম সাকলায়েন বলেন, প্রায় ২০ বছর আগে একটি রুই মাছ তার নাকের ওপর আঘাত করেছিল। তার এক কর্মচারীও মাছ ধরতে গিয়ে বুকে আঘাত পেয়ে জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছিলেন। এরপর কর্মীদের সুরক্ষায় ক্রিকেট হেলমেট ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নেন তিনি।
দুর্গাপুর উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা তানজিমুল ইসলাম জানান, ভরপানির পুকুর থেকে মাছ যখন উপরে ওঠে, তখন তারা প্রচÐ শক্তি প্রয়োগ করে। বড় মাছের একটি আঘাতে বড় দুর্ঘটনার আশঙ্কা থাকে। তাই জেলেরা নিজেদের সুরক্ষায় হেলমেট পরেন। এটি একটি কার্যকরী পদ্ধতি।